Email:-bdgunman@gmail.com


পুরুষ বশীকরণ

পুরুষ বশীকরণ

অনলাইন জগতে আমরা যদি তান্ত্রিক সাইডগুলোর দিকে একটু দৃষ্টি দেই,
তবে দেখতে পাবো- বশীকরন বিষয়ক তান্ত্রিক কনটেন্টগুলোই প্রাধান্য পায়,
আবার সেগুলোর মধ্যে মেয়ে বা নারী বশীকরন তদবীর বা তন্ত্র অধিক।
আমরা ভুলে যাই আমাদের মন সকলেরই রয়েছে,
নারী বা পুরুষ আলাদা নই,
যদি নারী বশীকরণের প্রয়োজন পরে তবে সেই সাথে পুরুষ বশীকরণের প্রয়োজনীয়তাও কম নয়।
আমরা দেখেছি অনেক নারী/মেয়ে তার মনের মানুষকে না পেয়ে সারাটি জীবন ধুকে ধুকে নিশ্বেষ হতে।
পুরুষ মানুষ অনেকের সাথে আলোচনা করতে পারে, অনেক স্থানে তদবীরের জন্য খোজ খবর নিতে পারে,
কিন্তু মেয়েরা এসব তেমন করতে পারে না,
সুতারাং দেখা যাচ্ছে মেয়েদের সমস্যাটাই বেশি।
বিধায় আজ আমরা মেয়েদের সমস্যার কথা মাথায় রেখে তাদের সুবিধার জন্য
মনোকামনা পূর্তির জন্য কয়েকটি পুরুষ বশীকরণ তদবীর পোষ্ট করবো।
শুধু তাই নয়, নারীদের মনোকামনা পূর্তির জন্য যে সকল নারী আমাদের নিকট তদবীর গ্রহনে ইচ্ছুক তেনাদের সর্ব্বপেক্ষা কম শ্রম অর্থ ব্যায়ে তদবীর করারো প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।
তারই ধারাবাহিকতায় আজকের নিচের তদবীরটি প্রদান করা হলো।
আমরা সকলেই অবগত বর্তমান সময় তদবীরের জন্য তাবিজ, কবজ, মন্ত্র যন্ত্র তেমন ফলপ্রসু নয়, বিধায় আপনারা নিশঙ্কচে নিচের টোটকা করতে পারেন।
বিধিঃ যেহেতু বশীকরণ কর্ম শুক্ল পক্ষেই করতে হবে, তাই যে কোনো চন্দ্র মাসের প্রথম শনি বা মঙ্গল বার সকালে যখন বাড়ীতে খাবার তৈরী করতে বসবেন, সে সময় কিছু আটা নিয়ে আপনার ডান পায়ে ব্যবহৃত সেন্ডেলটি খুলে কোনো চালা বা বাসনে রেখে সেটিতে আটা ঢালবেন, আটা যখন সেন্ডেলটি পুর্ন ভাবে ডুবে যাবে তখন সেই আটা হতে সেন্ডেলটি বের করে, সেই আটা দিয়ে আপনাকে রুটি বানাতে হবে। এবার সেখান হতে তিনটি রুটি নিয়ে সামনে কোনো বাসনে রেখে আপনার সেই সেন্ডেল দিয়ে তিনটি বারি মারতে হবে আর মুখে বলবেন আজ থেকে আমি যা বলবো আমার স্বামী এই রুটি খাওয়ার পর হতে সেটি করতে বাধ্য হবে। এবার সেই রুটি আপনার স্বামীকে খাওয়ায়ে দিবেন। স্রষ্টা চাহে তো এরপর হতে কোনো নারীর স্বামী তার সাথে খারাপ আচরন, পরকীয়া, অবহেলা বা সংসারে আপনাকে ছারা অন্য কিছু করবে না। এই তদবীর শুধু মাত্র বিবাহীত স্বামী/স্ত্রীদের ক্ষেত্রেই প্রজোয্য।